
প্রকাশিত: Wed, Dec 28, 2022 4:11 AM আপডেট: Sun, Jun 29, 2025 9:12 PM
প্রখ্যাত সাহিত্যিক রাজিয়া খানের প্রয়াণ দিবস আজ
আশিক নূরী : [১] রাজিয়া খান হলেন বাংলাদেশি প্রখ্যাত সাহিত্যিক। লেখালেখি ছাড়াও তিনি দীর্ঘদিন মঞ্চে অভিনয় করেছেন। তাঁর পুরো নাম রাজিয়া খান আমিন হলেও তিনি রাজিয়া খান নামে লেখক হিসেবে অধিক পরিচিত। [২] রাজিয়া খান ১৯৩৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ি জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম তমিজউদ্দিন খান যিনি অবিভক্ত বাংলার মন্ত্রী, আইন সভার সদস্য এবং জাতীয় পরিষদের স্পিকার ছিলেন। মায়ের নাম রাবেয়া রাহাত খান।
[৩] রাজিয়া খান কলকাতা ও করাচিতে স্কুল ও কলেজ জীবন শেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে অনার্স এবং এমএ পরীক্ষায় প্রথম হন। পরে ব্রিটিশ কাউন্সিলের বৃত্তি নিয়ে ইংল্যান্ডে পড়তে যান। সেখান থেকে তাঁর পিএইচডি ডিগ্রির সব কাজ সমাপ্ত করে কলকাতায় আরও কিছু রিসার্চ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি বিভাগে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন এবং অধ্যাপনা করেন। [৪] রাজিয়া খান এমএ পরীক্ষায় প্রথম হওয়ার পর কর্মজীবনের শুরু করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হিসেবে। পরবর্তী সময়ে ইংল্যান্ড থেকে ফিরে তিনি অবজারভার পত্রিকার সম্পাদকমণ্ডলীতে যোগ দেন এবং নিয়মিতভাবে ব্যঙ্গ কলামÑ ‘কালচার কেটল’ লেখা শুরু করেন। তিনি দেশের খ্যাতনামা বিভিন্ন সংবাদপত্রে সাংবাদিক ও সম্পাদক রূপে কাজ করেছেন। এছাড়া তিনি ইউনিভাসিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশে ইংরেজি বিভাগের ডিন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। [৫] পঞ্চাশ দশকে সাহিত্য ও সংস্কৃতির অনুরাগী ও প্রগতিবাদী লেখিকা হিসেবে লেখালেখি করেছেন রাজিয়া খান। তাঁর প্রথম সৃজনশীলতার ঝোঁক প্রকাশিত হয় ছন্দে। ১৮ বছর বয়সে তার লেখা ‘বটতলার উপন্যাস’ ব্যাপকভাবে সাহিত্যাঙ্গনে আলোড়ন সৃষ্টি করে। তাঁর মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস ‘দ্রৌপদী’ এপার ওপার দুই বাংলায় বেশ সমাদৃত। [৬] রাজিয়া খান তাঁর সাহিত্য কর্মের জন্য ১৯৭৫ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার লাভ করেন এবং ১৯৯৭ সালে একুশে পদকে ভূষিত হয়। তিনি ২০১১ সালের ২৮ ডিসেম্ব মারা যান।
আরও সংবাদ
চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে
‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!
কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!
সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি
ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
মতিউর প্রতিদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৮৩ ব্যাচের বন্ধুদের গ্রুপে সৎ জীবন যাপনের উপদেশ দিতেন!

চ্যাম্পিয়ন ভারত : একটা ছোট মুহূর্ত কতো বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে

‘ওই ক্যাচ হয়নি, সুরিয়াকুমারকে আবার ক্যাচ ধরতে হবে’!

কতো দেশ, কতোবার কাপ জিতলো, আমাদের ঘরে আর কাপ এলো না!

সংগীতাচার্য বড়ে গোলাম আলি খান, পশ্চিমবঙ্গের গর্ব সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় ও আমি

ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ও দেশের বুদ্ধিজীবী-অ্যাক্টিভিস্ট
